
শরীরের সাথে সাথেই বিকশিত হোক শিশুর অন্তর,
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলারও আছে দরকার।
পিঠে বই ভর্তি ব্যাগের বোঝা নিয়ে ওদের দিন শুরু,
প্রতি বিষয়ের জন্যে রাখা আছে নানান বিশেষ গুরু।
পড়াশোনা, ছবি আঁকা, গান শেখা, চৌকশ সবেতেই,
শিশুর সকল আনন্দ হয়ে গেছে বিসর্জন এভাবেই ।
তার ওপরে দূষণ ও করোনার কারনে মুখে মাস্ক চাই,
মন খুলে কথা বলা, সে তো অনেক দূরের কথা, ভালো করে শ্বাস নেওয়ার পর্যন্ত আজ উপায় নেই।
আক্রমণের তরে চারদিকে ছড়িয়ে আছে রোগবালাই,
বাধ্য হয়েই আমরা সকলে নিজেরাই ওদের আটকাই।
পরিস্থিতির কারণে হয়েছি আমরাও অসামাজিক,
ওরাও তাই পায়না আজ খুঁজে চলার নিশানা সঠিক।
বর্তমানে সারা পৃথিবীতে তো যুদ্ধ চলছে নানা দেশে,
বড় বড় মাথারা সব হাত মেলায় কৃত্রিম হাসি হেসে।
যুদ্ধবাজ মন মুখ স্বাভাবিক রেখে মনের ভেতরে ___
ছুরি শান দিতে থাকে মনে হয় অতি ধীরে ধীরে ।
কি আছে শেখানোর, কি রেখে যাব ছোটোদের তরে !
আতঙ্কে থাকি, কেন যুদ্ধ হয়, যদি ওরা এই প্রশ্ন করে।
সংসারে থেকেও তাই,থাকি প্রায় একাই নিজের মনে,
শব্দ কুড়িয়ে লিখে যাই, যখন যা আসে মনের কোনে।
No posts
No posts
No posts
No posts
Comments